
মোঃখোরশেদ আলম নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
সারাদেশের মতো চৌদ্দগ্রাম ওয়ার্ডেও বইছে নির্বাচনী আমেজ। বিশিষ্ট সমাজ সেবক এমরানুল হক কামাল (ভার্ড কামাল) চৌদ্দগ্রাম ওয়ার্ডে সদস্য পদে নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
তিনি ছাত্রজীবন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। এরইমধ্যে তাকে নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা।
এমরানুল হক কামাল বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। নিজ উপজেলাতে অনেক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছি। প্রতি বছর নিজ অর্থায়নে অসংখ্যা অস্বচ্ছল মানুষকে সহযোগিতা করছি এবং আগামীতেও করবো। কোনদিন দল থেকে কিছু চাইনি। কুমিল্লার মাটি ও মানুষের নেতা,দক্ষিণ জেলা আওয়ামা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব ভাই ও জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্দশ ধারণ করে রাজনীতি করেছি।
তিনি বলেন, মুজিক ভাই আমার অভিভাবক। তিনি যদি আমাকে মনোনয়ন দেন তাহলে সমগ্র চৌদ্দগ্রামে মানব সেবা করবো ও জনকল্যানমূলক কাজ করবো। আমি বিগত দিনে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে জেলায় অসংখ্যা মানুষের সহযোগিতা করেছি। নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা সমাবেশ করে আসছি। আল্লাহর রহমতে এবারে আমার প্রিয় নেতা মো. মুজিবুল হক ভাই যদি এ ওয়ার্ডে আমাকে মনোনয়ন দেন, তাহলে তার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে আমি প্রস্তুত রয়েছি।
জানা গেছে, আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পর শুরু হয়েছে জেলা পরিষদ নির্বাচনে চৌদ্দগ্রাম ওয়ার্ডের সদস্য পদে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা। নির্বাচনে চৌদ্দগ্রাম ওয়ার্ডের সদস্য পদে একাধিক প্রার্থী মাঠে থাকলেও সর্বত্র আলোচনায় রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য, চক্ষু হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক এবং কনকাপৈত ইউনিয়নের পন্নারা গ্রামের সন্তান এমরানুল হক কামাল। তিনি প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
নির্বাচন কমিশন গত ২৩ আগস্ট নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৫ সেপ্টেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর, প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর এবং প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর