
মোঃজসিম শেখঃ
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার কে শিমুলিয়া ইউনিয়নের চাপ আনন্দবাজার থেকে লাখারণ ডাক্তার বাড়ি পর্যন্ত যাতায়াত প্রদান সড়কের মাটির রাস্তাটি প্রায় ১ কিলোমিটার ছোট বড় গর্তে বেহাল দশায় দুর্ভোগের যেনো শেষ নেই। এতে প্রতিনিয়ত ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থী, স্থানীয় এলাকাবাসীসহ হাজার হাজার পথচারীদের। তাই একমাত্র যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির এমন বেহাল দশা থাকলেও সংশ্লিষ্টদের নজর নেই।
দীর্ঘদিন থেকে সড়কটি সংস্থার না করায় বিভিন্ন অংশ মাটি উঠে গিয়ে বড় বড় খানাখন্দে ও দুলু বালিতে পরিণত হয়েছে, হাঁটার অনুপযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,রাস্তাটি এমন ভয়ঙ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা কবলে পড়তে পারে যানবাহন। এখন সেখানে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় খানাখন্দের। ফলে রাস্তাটিতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। বৃষ্টি হলে পানি জমে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায়।সংস্কারের অভাবে সড়কের প্রায় ১ কিলোমিটার খানাখন্দে ভরে গেছে। ছোট-বড় গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চলছে এঁকেবেঁকে। আবার অনেক জায়গায় গাড়ি চলার সময় কাদাময় হয়ে যাচ্ছে। সে গর্তে যাত্রীবহনকারী রিক্সাসহ তিন চাকার যানবাহনগুলো উল্টে ঘটছে দুর্ঘটনা। ঝুঁকি নিয়েই পথচারীদের যেতে হচ্ছে এই রাস্তাটি দিয়ে।এখন রাস্তা দিয়ে মানুষ ঠিকমতো চলাচল করতে পারছেনা ধুলো বালুর জন্য। এই অবৈধ বালুর ব্যবসা বন্ধ না হলে এ রাস্তাটি একেবারে নষ্ট হয়ে যাবে হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে, পথচারী তিশা, সরোয়ার , বলেন এমন খারাপ রাস্তা আমি আর কখনো দেখিনি রাস্তাটি দিয়ে হেঁটেও চলা যায় না। স্থানীয় শাহাআলম লাকুড়িয়া বলেন এই রাস্তাটি যদি ইট অথবা কারফিটিং করা হয় তাহলে আমাদের জন্য অনেক ভালো হয় এই রাস্তাটি দিয়ে পআমাদের চলাচল করতে অনেক কষ্ট হয এই রাস্তাটি দিয়ে আগে ইজিবাইক, রিকশা-ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন এই রাস্তা দিয়ে যাওয়া-আসা করতো বর্তমানে রাস্তাটি চলাচলের একেবারে অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।