
পিয়াজের পর সব ধরনের সবজি তরকারীর উপর চলছে সারা চট্টগ্রামে সিন্ডিকেট ব্যবসা ‘এত যে খোঁজখবর নিয়ে, লেখালেখি করে তাতে তো কোনো ফল পাওয়া যায় না। কৃষকরা বলে আমরা মাঠে দিনরাত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে লাভবান হতে পারি না। আর বসে থেকে পকেট ভারি করে মধ্যস্বত্বভোগীরা। তাদের সিন্ডিকেট ব্যবসা চলছেই। লাগাম টেনে ধরার কথা বলা হলেও বাস্তবে কখনই কেউ ব্যবস্থা নেয় না। যারা বন্ধ করবে তারা মাঠে নামেন না। কারা সিন্ডিকেট ব্যবসা পরিচালনা করে, কিভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে, তা জিজ্ঞাসা করে খামোখা সময় নষ্ট করেন না’আক্ষেপের সুরে এসব কথা বললেন সবজি ভা-ার হিসেবে পরিচিত বাঁশখালির নাপোরা বাজারে সবজি বিক্রি করতে আসা সেকখেরখীল গ্রামের চাষি মোঃজাকরিয়া ও আজিজুল ইসলাম ও লিয়াকত আলী। এ অঞ্চলে কোন নির্দিষ্ট মৌসুম নয়, শীত ও গ্রীষ্মে সমানতালে বারোমাসই রকমারী সবজি উৎপাদন হয়ে থাকে। চট্টগ্রামের মোট চাহিদার ৩৫ ভাগ সবজির যোগান হয় এই বাঁশখালি থেকে। এখানকার সবজি উৎপাদক চাষি, ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে একশ্রেণীর মধ্যস্বত্বভোগী রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে সবজির বাজার নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। শুধু সবজি নয়, ধান লবন সহ অধিকাংশ কৃষিপণ্যের পাইকারী বাজারে কারা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করে লাভবান হচ্ছে তা ওপেনসিক্রেট। কোন প্রতিবাদ নেই। কৃষিপণ্যের বাজারে শৃঙ্খলা না থাকায় কৃষক আর্থিকভাবেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালি আনোয়ারা , বিভিন্ন কৃষিপণ্যের হাট চিত্র হচ্ছে, কৃষক ফসল উৎপাদনে বিরাট সফলতা আনতে সক্ষম হলেও কৃষিপণ্য হাটে বিক্রি করতে এসে থমকে যাচ্ছেন। তারা আর্থিভাবে লাভবান হতে পারছেন না। লাভবান হচ্ছেন কৃষকের হাড়ভাঙা পরিশ্রমে উৎপাদিত ফসলে মধ্যস্বত্বভোগীর