
দিলদার হোসেনঃ
আমি নই আর ভীত প্রতিরোধ আর সচেতনতায় স্তব্ধ হই এখন অনবরত। এ কেমন মুন্সিয়ানা দেখিয়ে চল্লে হে নব্য দানব নি:শব্দে অকারণে নিয়ে চলো অগণিত প্রাণ, উঁচু নিচু মানদন্ডে বিশ্ব পরিমন্ডলে রইলো না আর কারো মান। হে দানব এ কেমন নিষ্ঠুর খেলায় মাতলে তুমি,ভীত সন্ত্রস্ত করে ঘুরে বেড়াও আকাশ বাতাস সকল চারণ ভুমি ছুটে চল্লে শহর থেকে গ্রামে দেশ থেকে দেশান্তরে জনপদ থেকে জনপদ সকলের কাছ তুমি আজ অভিন্ন এক নারকীয় আপদ। তুমি বিবেক হীন বেপরোয়া অভদ্র মহা রুক্ষ। শুনোনা করো বারণ নির্লজ্জ বেহাইয়ার মত অকাতরে সবার দেহে আয়েশি ডংয়ে লুটে যেতে তুমি মহা দক্ষ। হে দানব তোমার আগমনে সব আচার অনুষ্ঠান আজ বন্ধ,জীবন চরিত্রে সকলে হলো নতুন ছকে আবদ্ধ। যতই হোক বন্ধু প্রিয় স্বজন ,কাছে আসা পাশে বসে গা ছোয়ানো একদম বারণ।। হাত মুখ বন্ধ নেই কোন ছন্দ , সাবানে ফেনায় হাত ধৌ তাতেই খুঁজো আনন্দ। নেই কোন ওয়ারেন্ট মেলেনি কোন সন্ধী সকলে সুবোধ এখন সকলে হোম কয়ারেন্টাইন ফাঁদে সকলে গৃহবন্ধী। হে দানব আর কত শেখাবে তুমি বহুদুরে সামনে আর কত পথ যাবে শুনি, আর কত নিবে প্রাণ কবে হবে শান্ত কে রুখবে এই মহাপ্রলয়ের সবপ্রান্ত লোকে বলে তুমি নাকি উপরের গজব??মহা বিশ্বের কোন দাওয়াই ত ধরছেনা তোমায় একি কান্ড আজব!!!! নষ্টযজ্ঞে তুমি দুষ্ট মহা বর্ণচোর ,উন্মাদ আচরনে তুই সালা এক বিশ্বখ্যাত গাজাখোর। এতশত মরে তুমি কেন মরনা ,পন্ডিতজী বলে তোমার নাম নাকি করোনা!!!!!