মুনিরীয়া যুব তাবলীগের এশায়াত মাহফিল বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার হোসেন খান

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

ইমাম হোসেন জীবন চট্টগ্রামঃ

বায়েজিদস্থ আরেফিন নগর কমপ্লেক্সে মুনিরীয়া যুব তবলীগের এশায়াত মাহফিলে বক্তব্য রাখছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার হোসেন খান ও মাওলানা মুহাম্মদ এরশাদুল হক।
বায়েজিদস্থ আরেফিন নগর কমপ্লেক্সে মুনিরীয়া যুব তবলীগের মাসব্যাপী ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) ও পবিত্র ফাতেহা-এ ইয়াজদাহুম মাহফিল পালন উপলক্ষে ২০ তম এশায়াত মাহফিলে বক্তারা
সুন্নাতে মোস্তফা (দ.) পুর্নজাগরণে অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব
হযরত গাউছুল আজম (রাঃ)
মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ ১০৮,১১৩,১২৫, ১৪৯,১৭৪ ও ১৮৪ নং শাখার উদ্যোগে বায়েজিদস্থ আরেফিন নগরে মাসব্যাপী পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) ও পবিত্র ফাতেহা-এ ইয়াজদাহুম পালন উপলক্ষে (৪ নভেম্বর) শুক্রবার বাদে মাগরিব হতে মসজিদে গাউছুল আজম মুনিরী(রা.) প্রাঙ্গণে ২০ তম এশায়াত মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার হোসেন খান এর সভাপতিত্বে মাহফিলে বক্তব্য রাখেন মাওলানা মুহাম্মদ এরশাদুল হক ও মাওলানা মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।বক্তারা বলেন,প্রিয় রাসুল (দ.) এর মাধ্যমে নবুয়্যত এর ধারার পরিসমাপ্তি ঘটে এর পরবর্তীতে মানুষকে তৌহিদের দিকে আহবানের জন্য বেলায়ত এর অধিকারী ব্যক্তিত্বরা নবীর ওয়ারিশ হিসাবে এ মহান দায়িত্ব পালন করেন। যুগে যুগে নবীর নূরের মাধ্যমে ক্বলবকে আলোকিত করে নফস দমনের শিক্ষার দানের মাধ্যমে এলমে লেসান তথা মুখের জ্ঞান এর পাশাপাশি এলমে জেনান তথা ক্বলবের জ্ঞানের মাধ্যমে মানুষকে সত্যিকার অর্থে আলোকিত মানুষ তৈরীতে যে সমস্ত মণিষিগণ যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেছেন কালজয়ী মনিষি খলিলুল্লাহ, আওলাদে মোস্তফা খলিফায়ে রাসুল হযরত গাউছুল আজম (রাঃ)কে যিনি প্রিয় নবীজির হারানো সুন্নাতকে পুনরুজ্জিবীত করে মুহিউসুন্নাহ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। মাহফিলে মুহাম্মদ নাইমুর ইসলাম এর পরিচালনায় এতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ অলি আহাদ চৌধুরী,আলহাজ্ব মুহাম্মদ নুর নবী, রফিক আহমেদ সেলিম,মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, মাওলানা মুহাম্মদ নেজাম উদ্দীন,মুহাম্মদ কামরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মোজাম্মেল, মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম, মুহাম্মদ কামাল, মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম,মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, মুহাম্মদ লোকমান হোসেন প্রমুখ। মাহফিলের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফেজ মুহাম্মদ আল আমিন,নাতে রাসুল ও কছিদা পড়েন মুহাম্মদ সম্রাট রুবায়েত।
মিলাদ ও কিয়াম শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মুনাজাত করা হয়।

সোস্যাল নেটওয়ার্ক

সর্বশেষ সংবাদ
সর্বাধিক পঠিত