মোঃ কামাল মিয়া হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মনডোরা এলাকায় অসামাজিক কাজে জড়িত এক নারী অনিতা রানী সরকারকে স্বামী- বতীন্দ্র সরকার, সাং- ব্রাহ্মণডোরা, পোঃ ব্রাহ্মনডোরা, থানা- শায়েস্তাগঞ্জ, জেলা- হবিগঞ্জ, অসামাজিক কাজে আনুমানিক রাত সাড়ে এগারোটার সময়ে একটি ঘরে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকার সময় হাতে নাতে ধরে ফেলে এলাকার লোকজন।পড়ে গ্রাম্য সালিশের মাধ্যমে নারী-পুরুষ উভয়কে উত্তম মাধ্যম দিয়ে ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে ওই নারী বাদী হয়ে আদালতের সালিশ গনদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি করা হয় অনেককে। ১। কাজল সরকার (৩৭) পিতা- কোকিল সরকার।২। প্রদীপ সরকার (২৮) পিতা- সহদেব সরকার৩। দুলাল সরকার (৩৫) পিতা-রবীন্দ্র সরকার।৪। রাখাল সরকার (৪০) পিতা- অজ্ঞাত (২নং আসামীর ভগ্নিপতি)৫। সূর্যলাল সরকার (৩৮) পিতা- রাজেন্দ্র সরকার। সর্বসাং- ব্রাহ্মণডোরা, পোঃ ব্রাহ্মনডোরা, থানা- শায়েস্তাগঞ্জ, জেলা- হবিগঞ্জ। ৬। শুভতোষ সরকার (৩০) পিতা- অজ্ঞাত (২নং আসামীর ভগ্নিপতি) সাং- সিংহগ্রাম, থানা- লাখাই, জেলা- হবিগঞ্জ গং অজ্ঞাত নামা ৩/৪ জন, আসামীগন ১১/০৩/২০২৪ইং তারিখ আনিতা রানীর উপরে হামলা চালায় মর্মে আদালতে মামলা দায়ের করেন। ২৭শে ফাল্গুন মোকদ্দমার ধারা: ১২০ (খ)/১৪৭/১৪৮/৩২৩/৩২৪/৩০৭/৩৫৪/৩৭৯/৫০৬ দঃ বিঃ।মামলায় অনেককে সাক্ষীর করা হয় এ ব্যাপারে বাংলাদেশ তথ্য ও মানবাধিকার ফাউন্ডেশন এর হবিগঞ্জ জেলার সভাপতি কামাল মিয়ার নেতৃত্বে একটি টিম অনুসন্ধান করেন। এ সময় এক নাম্বার সাক্ষী দিপু দাস জানায় তার তেমন কোন ক্ষতি হয়নি কিন্তু মামলার বাদী দাবি করেন উক্ত সাথীর হাত ভেঙ্গে দিয়েছে সাক্ষী বিষয়টি অস্বীকার করেন । গ্রামের আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে এ বিষয়ে জানতে চাইলে একই গ্রামের লোকজন বলেন উক্ত মহিলা চরিত্রহীন এবং বিভিন্ন জায়গায় এই অপকর্মের জন্য তাকে বর্তমানে কেউ বাসা ভাড়া দেন না।সালিশ দারগণ মামলার আসামী ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে বর্তমানে মামলা টি ডিবিতে তদন্তাধীন। সালিশ গনদের দাবি তারা বিচার করেছেন এবং মহিলাকে উক্ত গ্রাম থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় যার কারণে মামলা দিয়ে হয়রানি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এলাকাবাসী ও মামলায় ভোক্তভোগিরা মানবাধিকার টিমকে জানান।