
স্টাফ রিপোর্টার:
জানা যায় যে সোনারগাঁও উপজেলা জামপুর ইউনিয়নের গত কাল ৯/৪/২৫ বুধবার রাত ৮ টা সময় পেচাইন মাজাহারুল ও মৌমিতা নামে দুইজন ছেলেমেয়েকে আপত্তিকর অবস্থা গ্রামবাসী আটক করেন। আটকের পর মৌমিতা বলেন যুবদলের নেতা শাহ- আলম তাকে এনেছেন। দীর্ঘ ২০ বছর যাবত চিটাগাং রোড সিদ্ধিরগঞ্জ হিরাজিল এলাকায় ১০ নম্বর রোডে সরকার ভিলা বিল্ডিং এর দোতালায় ফ্লাট ভাড়া নিয়ে নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করান। মৌমিতা আরো বলেন নারীদের দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ফুসলিয়ে এনে জোর করে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করতেন তিনি। মৌমিতা বলেন যুবদলের নেতা শাহ আলমের আন্ডারে আমরা ২০থেকে ৩০ মেয়ে কাজকরি। কাস্টমারের কাছ থেকে শাহ আলম ১সট ৫০০টাকা টাকা করে নেন, আমাদের সবাইকে এক সট২০০ টাকা করে দেন। আগে গোপনে থাকলেও, সরকার পতনের পর বিএনপি পরিচয় দিয়ে অনেক দাপট দেখিয়ে সে প্রকাশ্যেই ব্যবসা শুরু করুন। জানা যায় তার সিন্ডিকেটে অন্যান্য আরো সদস্যের কথা। জানা যায় সোনারগাঁও এলাকার একাধিক পুরনো দেহব্যবসার দালালদের চাঞ্চল্যকর তথ্য। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক এলাকাবাসী জানায়, “শাহ আলম দীর্ঘদিন যাবত চিটাগাং রোড সিদ্ধিরগঞ্জ হীরাজিল এলাকায় ফ্লেলাট ভাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসা করে যাচ্ছেন। স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরা নিরাপদে যৌনকর্ম সম্পাদন করতে এই ফ্লেলাটে রীতিমতো যাতায়াত করে।” অপরদিকে এক কথায় সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আশেপাশের একাধিক দোকানের মালিক ও কর্মচারীরা। এই অসামাজিক কার্যকলাপে জর্জরিত একাধিক এলাকাবাসী নিজের মানসম্মান আর ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যতের খাতিরে এসব তথাকথিত বিষয়টি তলিয়ে দেখতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তারা বলেন, “সুস্থ্য ও সুন্দর পরিবেশে আমরা আমাদের পরিবার নিয়ে জীবন যাপন করবো এটা আমাদের নাগরিক অধিকার। আর আমরা যদি তা না পারি তবে কি লাভ আমাদের কষ্টের পয়সা দিয়ে পুলিশ প্রশাসন রেখে। আমরা এর অবসান দেখতে চাই
উল্লেখ্য করে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।