
চৌধুরী মুহাম্মদ রিপনঃ
কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা থানা র ২ নং রাইখালী ইউনিয়নের ষাটতলী গ্রাম থেকে নিখোঁজ হওয়ার ১২ দিন পরও সন্ধান মেলেনি এক কৃষকের। এ নিয়ে পরিবারের মাঝে বাড়ছে উৎকন্ঠা। গত ৩০ মে বিকেলে চন্দ্রঘোনা থানাধীন পশ্চিম কোদালা ষাটতলী এলাকার আদা ক্ষেত এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি। নিখোঁজ কৃষক দিদার আলম ডংনালা পশ্চিম কোদালা রাইখালী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের ষাটতলী গ্রামের মুন্সি আহমেদের বাড়ির এলাকার জামির হোসেনের ছেলে। নিখোঁজ কৃষকের শশুর সৈয়দ আহমদ জানান, ৩০ মে শনিবার তার জামাতা বাড়ি না ফেরায় এরপর থেকে বিভিন্নভাবে তাকে খুঁজতে থাকেন পরিবারের লোকজন। নিখোঁজের ১২ দিন পার হলেও এখনও সন্ধান না পাওয়ায় আতংকে ও উৎকন্ঠায় দিন পার করছেন পরিবারের সদস্যরা।গত ২ জুন নিখোঁজ কৃষকের সন্ধান চেয়ে কাপ্তাই উপজেলাধীন চন্দ্রঘোনা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন শশুর সৈয়দ আহমদ । অপরদিকে নিখোঁজ দিয়ে দিদারের স্ত্রী জানান, পরিবারের একমাত্র উপার্জন ব্যক্তি তার স্বামী, তাদের তিন মেয়ে এক ছেলে সন্তান রয়েছে। এবিষয়ে চন্দ্রঘোনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শাহজাহান কামাল বলেন, দিদার আলম নামে কৃষক নিখোঁজের অভিযোগ পাওয়া সাথে সাথে পুলিশের একটি টিম ভিকটিম উদ্ধারে কাজ করছে। এটি নিখোঁজ না অপহরণ না অন্য কোন কারণ আছে পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে। তার আগে আমাদের কাজ হচ্ছে যত দ্রুত ভিকটিমকে উদ্ধার করা, ভিকটিম উদ্ধারে বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে।