
মোঃ নাজমুল সাঈদ সোহেল (চকরিয়া)কক্সবাজারঃ
কক্সবাজারের চকরিয়ায় লাখো জনতার ভালবাসায় সিক্ত হলেন বিদ্রোহী প্রার্থী আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী। চকরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে কলাগাছ রোপন করে প্রতিবাদ জানিয়েছে দলের একাংশ এবং নাগরিক কমিটির বেনারে বিশাল সংবর্ধনা ও দেয়া হয় তৃণমূলের প্রাণপ্রিয় নেতা ফজলুল করিম সাঈদীকে।কেন্দ্রীয় আওয়ামিলীগ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম ঘোনার পর উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ও উপসড়কের দুইপাশে কলাগাছ রোপন করে প্রতিবাদ জানায় তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।গত রোববার দলের কেন্দ্রিয় কার্যালয় থেকে গিয়াস উদ্দিনকে চকরিয়া উপজেলা পরিষদে দলের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
এ খবর পৌছার পর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ফজলুল করিম সাঈদীর সমর্থকরা এলাকায় বিক্ষোভ করেন।দ,দাবি জানান প্রার্থী পরিবর্তনের। অন্যথায় নাগরিক কমিটির ব্যানারে ফজলুল করিম চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দেন তার সমর্থকরা।
চকরিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে মাসজুড়ে চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার প্রত্যন্ত জনপদে চষে বেড়িয়েছেন এক ডজন সিনিয়র আওয়ামীলীগ নেতা। নির্বাচনে সকলেই আওয়ামীলীগের দলীয় টিকেট পেতে মরিয়া ছিলেন।তবে চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় তৃণমুলের নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে চকরিয়া উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে চকরিয়া থেকে কেন্দ্রে নাম পাঠানো হয় তিনজন প্রার্থীর নাম। তাঁরা হলেন চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফাসিয়াখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী, পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও কক্সবাজার জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম লিটু, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ক্রীড়া সংগঠক আলহাজ ফজলুল করিম সাঈদী। এছাড়াও নৌকা প্রতীক পেতে কেন্দ্রে যোগাযোগসহ নানাভাবে লবিং করছেন চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি রেজাউল করিম,কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সাবেক ছাত্রনেতা আমিনুর রশিদ দুলাল, আওয়ামীলীগ নেতা নুরে হাবিব তসলিম।সর্বশেষ গতকাল রোববার কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বোর্ড উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম ঘোষনা করেন। তাতে চকরিয়া উপজেলায় মনোনয়ন দেয়া হয়েছে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন চৌধুরীকে।
নৌকার প্রার্থী হিসেবে আওয়ামীলীগ থেকে গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীর নাম গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর তাকে প্রত্যাখান করে চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বঞ্চিত অপর প্রার্থী চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি,শ্রমিক নেতা ও ক্রীড়া সংগঠকফজলুল করিম সাঈদীর সমর্থনে আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ জনগন এবং সমর্থকরা নিজেদের উদ্যোগে কলাগাছ রোপন করেছে।
বুধবার (১৩ ফেব্রুয়ারী) বিকাল তিনটায় চকরিয়া পৌরশহরের পুরাতন এসআলম কাউন্টার মাঠে চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামীলীগ নেতা আলহাজ ফজলুল করিম সাঈদীকে বিশাল সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। চকরিয়া নাগরিক কমিটির উদ্যোগে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এদিন বেলা ১১টায় গণমানুষের জনপ্রিয় নেতা ফজলুল করিম সাঈদী ঢাকা থেকে বিমানে কক্সবাজার পৌছঁান। এরপর চকরিয়া উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়ন খুটাখালী থেকে শুরু হয়ে পথিমধ্যে ডুলাহাজারা, মালুমঘাট ও চকরিয়া শহরে গণমানুষের শুভেচ্ছায় সিক্ত হন জনপ্রিয় প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদী। এরপর বিকাল ৩টায় চকরিয়া পৌরশহরের চিরিঙ্গাস্থ পুরাতন বাসস্টেশনের পুরাতন এসআলম কাউন্টার সর্বশ্রেণীর মানুষের ফুলেল সংবর্ধনায় সিক্ত হন আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী। অনুষ্ঠিত সংবর্ধনায় আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের সকলস্তরের নেতাকর্মী, সমর্থক ও দলমত নির্বিশেষে চকরিয়া উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সাঈদীর সমর্থনে গ্রামে,গঞ্জে, রিক্সা,ভ্যানসহ,বিভিন্নগাড়ির মধ্যে কলাগাছ বেঁধে সমর্থন জানান। উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের অলি গলিতে শোভা পেয়েছে কলাগাছ।
আওয়ামীলীগ নেতা ফজলুল করিম সাঈদী বলেন, রাজনৈতিক জীবনে কোনদিন দল থেকে বিচ্যুত হইনি। সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করেছি। দলের জন্য বার বার জেল-জুলুমের শিকার হয়েছি। তাই তিনি জনগণের অভূতপূর্ব সমর্থনকে কাজে লাগিয়ে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়ে যাবেন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা ও প্রিয় নেতা জাফর আলম এমপিকে এই উপজেলা উপহার দেবেন।
এদিকে সংবর্ধনার জবাবে তিনি আরো বলেন, আজ জনগনের যে অভূতপূর্ব ভালবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, তার ঋণ আমি কোনদিনই শোধ করতে পারবোনা। জননেত্রী শেখ হাসিনা চকরিয়ায় নৌকা প্রতীকে প্রার্থীর জনশূন্যতা বুঝতে পেরেছে এবং প্রার্থী পরিবর্তনের জন্য কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের কাছে জানানো হয়েছে। আমি আশা করবো আগামী ১৮মার্চ আমাকে মূল্যবান রায় দিয়ে জনগনের প্রার্থীর বিজয় সুনিশ্চিত করবেন। স্বতন্ত প্রার্থী সকলের প্রতি কতৃজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। উল্লেখ্যযে, চকরিয়ার ১টি পৌরসভা ও ১৮টি ইউনিয়ন থেকেই শতশত গাড়ী নিয়ে শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনায় অংশ নেন নেতাকর্মীরা।
উল্লেখ্য,জনগনের কাছে অধিক জনপ্রিয় ও দলের মধ্যে পরীক্ষিত কর্মীবান্ধব নেতা ফজলুল করিম সাঈদী বিগত বিএনপি জোট সরকারের আমলে তারেক জিয়া মামলার প্রধান আসামী হয়ে(কনডম সেল)সহ আড়াই বছর কারাভোগ করেন।এছাড়া বিএনপি সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সালাউদ্দিন আহমদের অন্যতম প্রতিহিংসার শিকার সাঈদী। বহু নির্যাতনের বলী হয়েছেন তিনি।দলের দুঃসময়ে কখনো হাল ছাড়েনি, প্রত্যহে বিভিন্ন কর্মীদের হয়রানিসহ চরম ক্রান্তিকালে পাশে এসে দাড়িয়েছেন তৃণমূলের কর্মীবান্ধব নেতা ফজলুল করিম সাঈদী। তাই উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে সাঈদীর পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।তাছাড়া নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পরিবর্তনের দাবীতে গভীর রাত পর্যন্ত কলা গাছ হাতে নিয়ে শতশত নেতাকর্মী মহাসড়কে এবং বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তাদের একটাই দাবী তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাঈদীকে একক প্রার্থী দেওয়া হোক, অন্যথায় স্বতন্ত প্রার্থী হিসেবে সাঈদীকে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী করে নেত্রীকে এবং চকরিয়া-পেকুয়ার নবনির্বচিত সাংসদ আলহাজ্ব জাফর আলমকে এই উপজেলা উপহার দেবেন বলে দৃড় প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।
চকরিয়ায় ফুল চাষিদের ভালোবাসার জয়!
মোঃনাজমুল সাঈদ সোহেল
কক্সবাজার প্রতিনিধি:
১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালবাসা দিবস।এই দিবসে প্রতিটি মানুষ তার প্রিয়জনকে ফুল দিয়ে আলাদা করেই ভালবাসতে পছন্দ করেন। বিশেষ করে এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে তরুণ-তরুণীদের আয়োজনের কমতি থাকেনা। আর ফুল ছাড়া তো এই ভালবাসা দিবস উদযাপনে কথা চিন্তাও করা যায়না।তাই কক্সবাজারের চকরিয়ায় লক্ষ্যারচর,বরইতলী ও হারবাং ইউনিয়নের চাষিরা ফুল বিক্রি নিয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। বিশ্ব ভালবাসা দিবসকে কেন্দ্র করে প্রায় কোটি টাকার ফুল বিক্রি করেছেন চকরিয়ার ফুল চাষিরা।চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জায়গার
ব্যবসায়ীরা চাহিদা মেটাতে এখান থেকে আগেভাগেই গোলাপ, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা, গাঁদা সহ হরেক রকমের ফুল কিনে নিয়ে গেছেন। এর মধ্যেই ‘গোলাপনগর’ হিসাবে খ্যাতি পেয়েছে বরইতলী ও হারবাং ইউনিয়ন। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এখানে সৃজন করা হয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের বাগান। বিশেষকরে গোলাপ, গ্লাডিওলাস, রজনীগন্ধা, গাঁদা সহ হরেক রকমের ফুল চাষ করা হয় এখানে। এ কাজে নিয়োজিত আছেন প্রায় সহস্রাধিক নারী–পরুষ শ্রমিক। বিশ্ব ভালোবাসা দিবসকে ঘিরে প্রতি বছরই ফুল বেচাকেনার ধুম পড়ে চকরিয়ায়। চাষিরা জানিয়েছেন, এবার ফুলের বিক্রি বেশি, দামও ভাল। তাই বেশি লাভের মুখ দেখার প্রত্যাশায় রয়েছেন চাষিরা।
অনেকে বাগান থেকে পাইকারি কিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ফুলের দোকানে সরবরাহ দিয়ে থাকেন।তৎমধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরীতে ফুল বিক্রি করেন লিয়াকত আলী। তিনি বলেন,‘প্রতিদিন গড়ে ৮–১০ হাজার পিস ফুল কেনা হয় চকরিয়ার বরইতলী থেকে। আর বিশেষ দিবসে তা কয়েকগুণ বিক্রি বেড়ে যায়। এবারের বিশ্ব ভালবাসা দিবস উপলক্ষে আগাম অর্ডার দেওয়া হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার গোলাপ ও গ্লাডিওলাস ফুলের।’
হারবাংয়ের ফুলচাষি আসাদ বলেন, গত কয়েক বছর ধরে ফুলের চাষ করছি। বাগানে বেশ ফলন হয়, দামও পাচ্ছি ভাল। তবে সরকারী পৃষ্টপোষকতা ও কৃষি অফিসের সহযোগিতা পেলে উৎপাদন মাত্রা আরো দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেত।তিনি আরো বলেন, ‘প্রতিদিন খুব ভোরে বাগান থেকে ফুল তুলি। এগুলো চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের পাইকাররা সরাসরি এসে কিনে নিয়ে যায়। অনেক পাইকার আগাম অর্ডারও দিয়ে রাখে ভালোবাসা দিবসসহ বছরের বিশেষ দিনের জন্য। এবারের
ভালবাসা দিবসে কম করে হলেও চার লক্ষ টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে।
স্থানীয় চাষিরা জানান, প্রতিটি গোলাপের দাম মানভেদে পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে পাঁচ থেকে সাত টাকায়। আর বিভিন্ন রংয়ের গ্লাডিওলাস ফুল বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়। নিয়মিত পারিশ্রমিক পাওয়ায় চাষির পাশাপাশি বাগান পরিচর্যা ও ফুল তোলায় নিয়োজিত নারী–পুরুষ শ্রমিকদের মুখেও হাসি ফুটেছে ।
সরজমিন জানা গেছে, বরইতলী ও হারবাং ইউনিয়নে শতাধিক ফুলের বাগান রয়েছে। গত দুই দশক ধরে এখানকার চাষিরা ফুল চাষ করে আসছেন। প্রথমদিকে সামান্য জমিতে নানা জাতের ফুলের চাষ হলেও বর্তমানে দুই ইউনিয়নে বেড়েছে চাষাবাদ।
এ বিষয়ে চকরিয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কৃষিবিদ আতিক উল্লাহ দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, ‘বরইতলী ও হারবাং ইউনিয়নে পূর্বে ১০০ একর জমিতে ফুলের চাষ হত।ফুল চাষ লাভজনক হওয়ায় অনেকে অন্য চাষ বাদ দিয়ে ফুল চাষে নেমে পড়েছে।এখন প্রায় দুইশ একর জায়গাতে ফুলের চাষ হচ্ছে।ইতিমধ্যে লক্ষ্যারচর, ফাঁসিয়াখালী, ডুলহাজারা ইউনিয়নের কিছু অংশে ফুলের চাষ হচ্ছে।অন্যান্য ইউনিয়নে চাষ হলেও বানের পানির কারণে বছরজুড়ে সেচ সম্ভব হচ্ছে না।এবারের ভালবাসা দিবসসহ বিভিন্ন দিবসে ফুল বিক্রিও ভাল হবে। এতে আর্থিকভাবে বেশ লাভবান হবেন চাষিরা। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আধুনিক পন্থায় বিশেষ প্রশিক্ষণ ও মাঠ পর্যায়ের সদস্যরা নানান সহযোগিতা দিয়ে আসছেন।
চকরিয়া ফুল ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ মো. নুরুল ইসলাম দাবি করেছেন, বর্তমানে ফুলের কদর
বেশি থাকলেও পাইকাররা দাম দিতে গড়িমসি করছে। এতে অনেক চাষি ভাল দাম পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন।চকরিয়ায় ফুল ফ্রিজার(কলষ্টোর) করার কোন ব্যাবস্থাপনা নেই।বিশেষ দিন ছাড়া অন্যান্য দিনে বাগানের উৎপাদিত ফুল সংরক্ষণের মাধ্যমে তাজা বাজারজাতকরণের কোন ব্যাবস্থাপনা নেই বল্লেই চলে।এক্ষেত্রে সরকারী পৃষ্টপোষকতার মাধ্যমে উৎপাদিত ফুল যথাযথ সংরক্ষণে দেশ ও বিদেশে বাজারজাত হলে বৈদেশিক মূদ্রা লাভের অপার সম্ভাবনা রয়েছে##