
শহিদুল ইসলাম মহেশপুর থেকে
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার শ্যামকুড় ইউপির ডাকাতীয়া গ্রামে ৩ কন্যা সন্তান ফেলে চলে যাওয়া তালাক প্রাপ্ত স্ত্রী ২০ বছর পর স্বামীর সংসারে গত ৮ মাস আগে নতুন করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ফিরে এসে স্বামীর সহায় সম্পপ্তি আত্যসাৎ করে সতিন পুত্রের স্ত্রী গৃহবধু ২ সন্তানের জননীকে শারিরীক নির্যাতন ও ফোলা যুক্ত জখম করে আহত করেছে। আহত গৃহবধুকে তাতক্ষনিক ভাবে উদ্ধার করে মহেশপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমান ঐ গৃহবধু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। জানা গেছে উপজেলার শ্যামকুড় ইউপির ডাকাতীয়া গ্রামের কুমিল্লা পাড়ার আবাদুর রহমানের ২০ বছর আগে তালাক প্রাপ্ত স্ত্রী ৩ কন্যা সন্ততানের জননী সামিনা বেগম গত ৮ মাস আগে আবার নতুন ভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে স্বামীর সংসারে ফিরে এসে সতিন পুত্র নুর আলমকে বঞ্চিত করে স্বামীর সহায় সম্পত্তি ৩ মেয়ের নামে লিখে নিয়ে সতিন পুত্র ও পুত্রবধুর বাড়ি ছাড়া করার পায়তার করে আসছে, এ নিয়ে কথা কাটা কাটির এক পর্যায়ে গত ১২ ই ফেব্রুয়ারী সৎ শাশুড়ী সামিনা বেগম ও তার কন্যা নাসরিন সতিন পুত্রবধু মোছাঃ উম্মে হাবিবা (২৬)কে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে। সাথে সাথে তাকে উদ্ধার করে মহেশপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গৃহবধুর স্বামী নুর আলম বাদী হয়ে বাবা সৎ মা ও সৎ বোনের নামে মহেশপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। বিষয়টি নিয়ে আব্ইদুর রহমানের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি, তবে ঐ গ্রামে বসবাসকারী ইউপির সংরক্ষিত আসনের সদস্যা মোছাঃ কুলছুম বেগমের নিকট জানতে চাইলে তিনি এর সত্যতা শিকার করে বলেন আব্দুর রহমান তার একমাত্র ছেলেকে তার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে ৩ কন্যার নামে লিখে দিয়েছে।