
ফরিদ বাবুল, টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধিঃ
কক্সবাজারের টেকনাফে হ্নীলায় বাংলাদেশ আওয়ামী-যুবলীগ ও ছাত্রলীগের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী ও মহান জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে খতমে কোরআন, আলোচনা সভা ও গণভোজ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। গত২৩ আগস্ট বিকাল ২ ঘটিকার সময় টেকনাফের হ্নীলা স্টেশন চত্বরে খতমে কোরআন, আলোচনা সভা ও গণভোজ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে।উক্ত সভাটি হ্নীলা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম নুরুর সভাপতিত্বে ও ছাত্রলীগ নেতা সালা উদ্দীন কাদের এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সভাপতি জনাব সোহেল আহমদ বাহাদুর, বিশেষ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব নুরুল আলম চেয়ারম্যান, উখিয়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, কক্সবাজার শহর যুবলীগের যুগ্ন-আহবায়ক শাহেদ ইমরান, টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক ফজলুল কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল সরওয়ার,রেজাউল করীম ধইল্যা,কক্সবাজার পৌর-কাউন্সিলর দিদারুল আলম, টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ সোলতান মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মুন্না, টেকনাফ পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ শাহীন, সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম বাবলু, সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবদুল ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইয়াকুব, হ্নীলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ স¤পাদক আনোয়ার হোসেন, টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক আবদুল বাসেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বিজয়, হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ আবদুল মোতালেব ফরহাদ, সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি শফিক আলম শকু, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন উত্তর শাখার সভাপদি মাসুক শাহরিয়ার মাসুদ, দক্ষিণ শাখার সভাপতি ভারপ্রাপ্ত দেলোয়ার হোসেন সিকদার, সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীনসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভা শেষে শোক র্যালী ও গণভোজের আয়োজন করা হয় ।প্রধান অতিথি সোহেল আহমদ বাহাদুর বলেন” ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট, ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট দুইটিই একই সূত্রে গাথা একটিতে পিতা সু-কৌশলে সংঘটিত করেছেন আর অন্যটিতে পুত্র সরাসরি হাওয়া ভবন থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৭৫ সালে তারা স্বাধীনতা সংগ্রামকে বুলেটের আঘাতে ও ২০০৪ সালে গণতন্ত্রকে গ্রেনেডের আঘাতে জর্জরিত করেছেন রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে। তাই কাঙালি জাতি তাদেরকে রাষ্ট্রের কোনো কাজে দেখতে চাইনা।”