
ঢাকা ব্যুরো অফিসঃ
আজ থেকে অফিসিয়ালি ছুটি হয়ে হয়েছে আজমত গ্রুপের শ্রমিকদের। কম্পানি মালিক পক্ষ চেষ্টা করছেন করোনা মোকাবেলায় বিনা মূল্যে পিপিই বিরতণের। ফ্যাক্টরি তো বন্ধ কিভাবে তৈরি হবে পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই)? দেখা গেল ৫০০ শ্রমিক ভলান্টিয়ার হিসাবে কাজ করতে এসেছে। যারা মালিকদের সাথে দেশের মানুষদের জীবন বাচাঁতে যুদ্ধ করার জন্য প্রস্তুত।
দেশের এই দুর্দিনে এই পোশাক প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে এসেছে দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে। পিপিই তৈরি করছে এবং প্রয়োজনীয় স্থানে সেসব পৌঁছে দিচ্ছে। গত একসপ্তাহে ৩০ হাজার পিপিই বানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রস্তুতকৃত পিপিই বিতরণ করা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির আশুলিয়ার ফ্যাক্টরিতে আরো পিপিই উৎপাদন হচ্ছে।
আজমত গ্রুপের একজন কর্মী বলেন, ‘আমরা হয়তো মনে করছি দেশে পিপিই সংকট হতে হবে। আসলে এমনটা হবার চান্স নেই। গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলো পিপিই তৈরিতে নেমে পড়েছে। এটার সংকট হবে না বলে আমার ধারণা।’.. আজমত গ্রুপের এমডি আজমত রহমান বলেন, ‘এই দুঃসময়ে শ্রমিকরা আমাদের সব সময় সাহায্য করেছে। করোনা মোকাবেলায় আমার ফ্যাক্টরির শ্রমিকদের উৎসাহ দেখে আমি অভিভূত। আমাদের চেষ্টা বিফলে যাবে না। করোনার বিরুদ্ধে আমরা জয়ী হবোই। এখন পর্যন্ত কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, আল বারাকা ইনসাফ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ, বরিশাল রেঞ্জের পুলিশ, আনসার নিরাপত্তা রক্ষী বিভিন্ন ভবনের কর্মীর, গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে আজমত গ্রুপ পিপিই বিতরণ করেছে।