
চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধিঃ
করোনায় নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশে লক ডাউনে পুরো বাংলাদেশ। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। লক ডাউনের সময় সীমা ১৫ এপ্রিল হতে বাড়িয়ে ২৫ শে এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়েছে।বর্তমানে যে হারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে তাতে মনে হয় লক ডাউনের সময় সীমা আরো দীর্ঘায়িত হবে। বাংলাদেশে দিন দিন মৃত্যুর হার বাড়ছে।এই অবস্হায় পরিস্হিতি সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।
পরিস্হিতি মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে গার্মেন্টস শিল্প,সেবা খাত,ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প,কৃষি সহ স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য প্রণোদনা ঘোষনা করলে ও যারা ছোট ছোট ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আর যে সব প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে যেখানে বেতন পাওয়া অনেকটা অনিশ্চিত ঐ সমস্হ কর্মজীবি মানুষদের ও অনলাইন সাংবাদিক সহ একটি বিশেষ শ্রেনী যারা সম্মানবোধের কারনে ত্রাণের জন্য কাউকে বলতে লজ্জাবোধ করে ঐ সকল সাধারন মানুষ/ভোক্তাদের জীবন জীবিকা আজ মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন।
সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী শতকরা ৮০ ভাগেরও বেশি মানুষ এই শ্রেনীর আওতায় বাস করে।তাই এই শ্রেনীর মানুষদের বাঁচাতে,এই অবস্হা থেকে উত্তরনের জন্য স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নিকট দাবি জানিয়েছেন জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম-সভাপতি মানবাধিকার কর্মী ও আজকের কর্ণফুলীর সম্পাদক মোঃ কামরুল ইসলাম,জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম জেলার সাধাঃ সম্পাদক চট্টগ্রাম সাংবাদিক ফোরামের আহবায়ক সাংবাদিক শিব্বির আহমেদ ওসমান,সদস্য সচিব চৌধুরী মোঃ রিপন অন্য নেতৃবৃন্দ। মোঃ কামরুল ইসলাম বলেন,স্বল্প আয়ের মানুষদের রক্ষার জন্য অন্ততপক্ষে আগামী সেপ্টম্বর পর্যন্ত প্রধান মন্ত্রীর ঘোষিত সকল কার্যক্রম বাস্তবায়নে সকলকে ১০ টাকা মুল্যে চাউল,বিনা সুদে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী ব্যাংক হতে আর্থিক সহয়তা প্রদান সহ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহনের জন্য সুপারিশ করেন।