নিজস্ব প্রতিবেদক :
গত ১৭ এপ্রিল জায়গা সম্পত্তির বিরোধ নিয়ে চট্রগ্রাম হাটহাজারী উপজেলা ফতেহপুর ইউনিয়ন ঘাটকুল এলাকায় গত ১৭ এপ্রিল জায়গা সম্পত্তির বিরোধ নিয়ে চট্রগ্রাম হাটহাজারী উপজেলা ফতেহপুর ইউনিয়ন ঘাটকুল এলাকায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক,কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ উপকমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক,চট্রল বীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সুযোগ্য এরশাদ হোসেনের পরিবারের উপর এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী রাসেল বাহিনী রামদা সহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছ। এই সময় সন্ত্রসীরা এরশাদ হোসেনের বাড়ীঘর ভাঙচুর করে ও পরিবারের মহিলারা লাঞ্চিত করে বলে জানান এলাকাবাসী।
অনুসন্ধানে জানা যায়, সন্ত্রাসী রাসেল ফতেহপুর ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপে লিপ্ত। সে সবসময় সালিশে টাকা পয়সা নেয়,পুকুরের মাছ পর্যন্ত বিক্রি করে দেয়,ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। ইতিপূর্বে সে এধরনের অনেক অপকর্মের সাথে জড়িত বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।
এই হামলার প্রসঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য বেলাল নুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে জানান, এরশাদ মেধাবী এক সাবেক ছাত্রনেতা ছিলেন,লড়াই সংগ্রাম করে জীবনের সব কিছু উজাড় করে দিয়ে রাজনীতি করে যাচ্ছে আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে সততার সহিত জীবন যাপন করে।তার তেমন কিছু নাই। এলাকায় সহজ সরল আদর্শবান নেতা হিসাবে পরিচিত কারো সাথে ঝগড়া বিবাদ করেনা। কিন্তু সন্ত্রাসী রাসেল ধারালো অস্ত্র দিয়ে যে নিলজ্জভাবে হামলা করেছে তার নিন্দা জানান তিনি এরি সাথে ঘঠনার সুস্থ বিচার দাবী করেন।
তিনি আরো বলেন, এদুঃসময়ে কিছু আওয়ামী লীগ নামধারী হাইব্রিড রাসেল বাহিনী এরশাদের পরিবারের প্রতি যে নৃশংসতা তাণ্ডব চালিযেছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। অবিলম্বে সন্ত্রাসী হামলার বিচারের আওতায় এনে শাস্তির দাবীর পাশাপশি তিনি ঘঠনার দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ারপরও আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের গ্রেফতার না করায় ও কিরিচ উদ্ধার না হওয়া অত্যন্ত দূঃখজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি।