
রাসেল চৌধুরীঃ
মনবতার মা চট্টগ্রামের চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব নিজ কাঁধে নিয়ে চট্টগ্রামের অনেক উন্নয়ন করেছেন যার জন্য চট্টগ্রামবাসী কৃতজ্ঞ কিন্তু বৈশ্বিক মহামারি করোনার ভারে আজ চট্টগাম অনেকটা বিপর্যস্ত প্রতিদিন বেড়ে চলেছে আক্রান্তের সংখ্যা যা সারা দেশের তুলনায় অনেক ব্যপক। জননীগো আজ পর্যন্ত চট্টগ্রামে আক্রান্ত ২৪০০ জন যে ভাবে আক্রান্তের হার বাড়ছে এক সপ্তাহ পর আক্রান্তের হার কোথায় দাঁড়ায় তা কল্পনাও করতে পারছি না।
জননী, আজ চট্টগ্রামের সকলে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আপনার দিকে তাকিয়ে আছে। আর একবার আপনি নিজ হাতে চিকিৎসা ও করোনাকালীন সময়ের চট্টগ্রমের দায়িত্ব নিন। না হলে আগামীতে চট্টগ্রাম মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে।
জননী, আপনি কি চট্টগ্রামবাসীর দিকে নজর দিবেন না। কোথায় যাবে চট্টগ্রামবাসী কার কাছে যাবে ২৪০০ জন আক্রান্তের বিপরীতে
চট্টগ্রামে রোগীর জন্য বেড সংখ্যা ৩০০ টি আর ১০ টি আইসিইউ এই অবস্থায় আগামী ১ সপ্তাহে যদি ২০০ জন এর উপরে আক্রান্তের সংখ্য বাড়ে মোট আক্রান্ত হবে ৪০০০ জনের উপরে ১ সীটের বিপরীতে ১৩ জন আর আইসিইউর কথা বলার অপেক্ষা রাখে না।
জননীগো এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে আগামীতে চট্টগ্রাম মৃত্যুপুরী হবে ঘরে ঘরে আক্রান্ত হবে রাস্তায় ও যত্রতত্র লাশের স্তুপ পরবে।
পরিশেষে মমতাময়ী মায়ের কাছে প্রাণের দাবী জীবন বাচাঁনোর তরে চট্টগ্রামবাসীকে করোনাকালীন মহা বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চট্টগ্রামবাসীর পাশে দাড়াঁন।
জননী চট্টগ্রামবাসী এই মুহুর্তে উন্নয়ন চাই না বাঁচতে চাই । তাই অবিলম্বে চট্টগ্রামবাসী বাচাঁনোর জন্য হাসপাতাল ও বেড়ের সংখ্যা বৃদ্ধি করুন এরি সাথে আইসিইউ সংখ্যা বাড়ানোর নির্দেশ দিন। অন্যতাই চট্টগ্রামবাসীকে নির্দেশ দিন তারা যেন চিকিৎসার অভাবে আত্মহত্যার পথ বেঁচে নেন।