
দক্ষিণ চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ
পটিয়ার মেয়ে সাজু আক্তার চুমকি ৩৫ কে চন্দনাইশে উপজেলায় জোয়ারে ইউনিয়নে ৫ নম্বর ওয়ার্ডে গুনহানি বাপের বাড়িতে স্বামী শাশুড়ী কতৃক নির্ম নির্য়াতনের অভিযোগ উটেছে। ব্যাপারে পটিয়া উপজেলা শোভনদন্ডী ইউনিয়ন ২ নম্বর ওয়ার্ডে ফোজদার বাড়ির মৃত আবদুল মজিব কন্যা সাজু আক্তার চুমকি বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে নির্যাতনের শিকার ভুক্তভোগী দুই সন্তানের জননী জানান।আহত সাজু আক্তার অভিযোগ করে বলেন,তার সাথে চন্দনাইশ উপজেলা জোয়ারা ইউনিয়নে গুনহানি বাপের বাড়ি মৃত বাদশা মিয়ার পুএ মোঃ বদিউল আলমের সাথে গত ১৪ বছর আগে সামজিকভাবে ইসমামী শরিয়ত মোতাবেক বিবাহ হয়। গত ৭ মাস আগে সাজু আক্তার চুমকি কে তার স্বামী বদিউল আলম শাশুড়ী চেনুয়ারা বেগম মারধর করে বাপের বাড়িতে পাটিয়ে দেয়। সে থেকে বাপের বাড়িতে বসবাস করছে। গত ৩১ মে সকাল সাড়ে ১০ টার সময় শাশুড়ী চেনুয়ারা বেগমকে ঈদের সালাম করতে যায়। তখন শাশুড়ী চেনুয়ারা বেগম স্বামী বদিউল আলম য়ৌতভাবে লোহার রড ও গাছের বাটাম দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম। বিষয়টি থানা চন্দনাইশ থানার পুলিশ জানতে পেরে তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করে বাড়িতে চলে আসে। বিষয়টি চন্দনাইশউপজেলা জোয়ার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রোকন উদ্দীন কে অবহিত করা হয়েছে কিন্তু বদিউল আলম বর্তমান জোয়ারা ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য। পরে সাজু আক্তার চুমকি পটিয়ার শোভনদন্ডী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এহসানুল হক কে জানান। সাজু আক্তার চুমকি আরো জানান তাদের সংসারে এক ছেলে এক মেয়ে রয়েছে। বর্তমানে ৮ বছরের শিশু কন্যা বদিউল আলম জোরপুর্বক রেখে দিয়েছে। বদিউল আলম কথায় কথায় সাজু আক্তার চুমকি কে তালাক দেওয়ার হুমকি এবং বিভিন্ন সময় অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে। বর্তমান সাজুর আক্তার চুমকির স্বামী বদিউল আলম বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিচ্ছে, সে এ ব্যাপারে জাতীয় সংসদের হুইপ পটিয়ার এমপি আলহাজ্ব শামসুল হক চৌধুরী ও চন্দনাইশ আসনের এমপি আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। শোভনদন্ডী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এহসানুল হক চৌধুরী বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এ ব্যাপারে আইনগত ব্যাবস্তা নেবেন বলে জানান।